বাংলাদেশক্রিকেট, বাংলাদেশ ক্রিকেট

Pages

Wednesday 2 September 2015

Neobux থেকে আয় করুন মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা ইনভেস্টমেন্ট ছাড়া

1 comments
http://www.neobux.com/?r=ranjankd
অনলাইনে আয় করার অনেক উপায় আছে তার মাঝে ptc মানে অ্যাড দেখে আয় হল একটি সহজতম
আয়ের উপায়। কিন্তু প্রতারিত হয়ার সম্বাবনাও অনেক বেশি। তাই আপনাকে সঠিক সাইট নির্বাচন
করতে হবে। আমার মতে লাখ লাখ ptc সাইট এর মাঝে অন্যতম হল neobux আর probux.আজ
আমি neobux সম্পর্কে আলোচনা করব। তাহলে চলুন । –
neobux একটি বিশ্বস্ত ptc সাইট ২০০৭ সাল থেকে । হাজার হাজার ptc সাইট এর
মাঝে neobux প্রথম । এখানে আপনি প্রতারিত হয়ার কোন সুযোগ নেই। আমি নিজেই এর
সাথে আছি ৩ বসর। ত যারা চিন্তা করছেন যে ptc সাইট থেকে অনলাইনে আয় করবেন
তাদেরকে বলব এই সাইট এ কাজ করুন
Neobux ( Father of all ptc site)
Neobux এর প্রায় ৩ কোটি Member আছে। বিশ্বাস হচ্ছেনা।না হয়ারি কথা। একটি Ptc সাইট এর কি ভাবে এত Member থাকতে পারে। বিশ্বাস না হলে alexa Rank এ গিয়ে দেখেন ওদের Rank কত। এর জন্যই আমি প্রথমে বলছিলাম সব PTC সাইট ভুয়া না। প্রতিদিন ওরা ১ কোটি (বাংলাদেশি টাকা হিসাবে) Taka Payment করে। মাসে ৩০ কোটি টাকা !!!!!
প্রতিদিন এই সাইটে ২৫-৩০ টি অ্যাড থাকে। প্রতি অ্যাড ০.০০১ cent. বা ১ সেন্ট এর ১০ ভাগের ১ ভাগ।(১০০ সেন্ট = ১ ডলার) একটি অ্যাড দেখলে বাংলাদেশী টাকায় ১০ পয়সা পাবেন। ৩০ টা অ্যাড দেখলে বাংলাদেশি টাকায় ৩ টাকার মত পাবেন।এখন ভাবছেন মাত্র ৩ টাকার জন্য কে ক্লিক করতে যাবে। একটু ওয়েট করেন বুঝিয়ে দিচ্ছি।PTC সাইটে এ SIGNUP করলে ওরা আপনার জন্য একটি Personal Referral link দিবে।যে link অন্য কারও সাথে মিলবে না।যে ঐ লিঙ্ক কে ক্লিক করে signup করবে তারা আপনার রেফারাল হয়ে যাবে।নিচের ছবির মত।
আপনার রেফারাল যদি প্রতিদিন ক্লিক করে তাহলে আপনি ২ সেন্ট করে কামাবেন।ধরেন আপনার ৩০০ রেফারাল আছে।আর তারা প্রতিদিন ক্লিক করে। 300×2= 600 cent OR 6$. বা মাসে 180 ডলার। বা মাসে ১৫০০০ হাজার টাকা।শুধু মাত্র Neobux থেকে মাসে ১৫০০০ টাকা ।
Neobux এর Referral দুই ধরনেরঃ ১) Direct Referral 2) Rented Referral. # Direct Referral : যে রেফারাল আপনার লিঙ্কে ক্লিক করে SIGNUP করবে সেই আপনার Direct Referral. আপনি আপনার লিঙ্ক Facebook/Ptsu/Blog/Website/Ptc Site এ অ্যাড দিয়ে Direct Referral যোগার করতে পারেন।কিন্তু প্রথম দিকে Direct Referral যোগার করা সহজ না।এর জন্যই বলেছি PTC সাইটে সাফল্য পেতে হলে ধৈর্য থাকতে হবে। ৫-৬ মাস ব্যবহার করার পর এমনি বুঝে যাবেন কি ভাবে Direct Referral যোগার করতে হয়। আমার প্রথম ৩-৪ মাসে মাত্র ১ টি Referral ছিল।
কিভাবে কাজ শুরু করবেনঃ
এখানে আপনি কাজ করতে হলে প্রথমে আপনাকে সাইন আপ করতে হবে। এখানে সাইন আপ বা কাজ করার জন্য কোন ফী দিতে হনা না। সাইন আপ করার জন্য এখানে ক্লিক করুন।.
কিভাবে আয় করবেনঃ
বেশ কিছু উপায়ে NeoBux থেকে আপনি ডলার আয় করতে পারবেন। যেসকল উপায়ে আপনি ইনকাম করতে পাড়েন সেগুলো হচ্ছে………
ক. এড ভিজিট করার মাধ্যমে আয়
খ. রেফারেল এর মাধ্যমে আয়
গ. এড প্রদান করার মাধ্যমে আয়
ঘ. মেম্বারশিপ আপগ্রেড করার মাধ্যমে আয়

ক. এড ভিজিট করার মাধ্যমে আয়ঃ
NeoBux এ আপনি প্রতিদিন মিনিমাম ৪ টি করে এড পাবেন যেগুলো ভিজিট করতে হবে। তাছারা NeoBux আনিয়মিত ভাবে কিছু এড দিয়ে থাকে যা লগইন অবস্থায় থাকলে আপনি ভিজিট করতে পারবেন। আপনা একাউন্ট এ লগইন করার পর View Advertisements অপশনে গিয়ে আপনাকে এড ভিজিট করতে হবে।
খ. রেফারেল এর মাধ্যমে আয়ঃ
রেফারেল এর মাধ্যমে প্রচুর পরিমানে আয় করা সম্ভব। এক্ষেত্রে দুটি পদ্ধতিতে আপনি রেফারেল করে আপনার আয় কয়েকগুন বাড়াতে পাড়েন। পদ্ধতি দুটি হচ্ছে……
Direct referralঃ Neobux-এ ১৫ দিন একা একা কষ্ট করে কাজ করার পর আপনি Direct referral এর মাধ্যমে অন্যকে জয়েন করাতে পারবেন। Banners এ ক্লিক করলে রেফারেল লিংক পাওয়া যাবে। এই লিংকের মাধ্যমে যারা জয়েন করবে তাদের কে নিয়ে আপনার টীম হবে। তারা ক্লিক করলে তাদের আয়ের একটা অংশ আপনি পাবেন। standard member রা পাবে প্রতি ক্লিক এ $০.০০৫। standard member ৩০ জন Direct referral নিতে পারবে (upgrade করলে বাড়বে। এখন আপনরা যদি ৩০ জন Direct referral থাকে এবং তারা যদি গড়ে প্রতিদিন ২টা ক্লিক করে তাহলে টোটাল ক্লিক ৬০ টা, আয় ৩০ সেন্ট প্রতিদিন + আপনার আয়।
Rent referrals: রেন্ট রেফারেল হল PTC থেকে আয় করার সবচে গুরুত্বপুর্ন টেকনিক। জয়েন করার পর পরই রেফারেল রেন্ট নেয়া যায়। এই জন্য invest করা লাগে না। আপনার neobux account এর ডলার দিয়েই আপনি রেন্ট করতে পারেন (মিনিমাম $০.৬০ সেন্ট জমা হলেই আপনি ৩ জন রেফারেল নিয়ে কাজ করতে পারবেন)। এভাবে নিয়মিত রেফারেল বাড়িয়ে যান তাহলে আপনার ইনকামও বেড়ে যাবে।
আপনার payza তে যদি $ থাকে তাহলে আপনি invest করতে পারবেন। ক্যাশআউট করার জন্য payza ভেরিফাইড না হলেও চলবে।
Neobux এ রেন্ট করার রেট এই রকম:
$০.৬০ -< ৩ জন (৩০ দিন মে্য়াদ)
$১ -< ৫ জন (৩০দিন)
$২-< ১০ জন(৩০দিন)
$৫-< ২৫ জন
$২০-<১০০ জন।
৩০ দিনের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে রিনিউ করা যায়।
এখন আপনি যদি ১০০ জন রেন্ট নিয়ে কাজ করেন, আর তারা যদি গড়ে ২টা ক্লিক করে তাহলে $১ প্রতিদিন আয় করা যাবে। standard member ৩০০ জন রেন্ট নিতে পারবে (upgrade করলে বাড়বে)।
যদি রেন্ট রেফারেল ক্লিক না করে (একটিভ না তাহলে recycle করা যাবে। recycle চার্জ $০.০৭ প্রতি জন)।
অতএব এভাবে নিয়মিত কাজ করুন ৬ থেকে ৭ মাসের মধ্যে আপনার ১৫০-২০০ জন রেন্টেড রেফারেল হয়ে যাবে তারপর শুধু ডলার আর ডলার
গ. এড প্রদান করার মাদ্ধমে আয়ঃ
আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট বা ব্লগ থেকে থাকে তাহলে আপনি নির্দিষ্ট পরিমান ক্লিক এর জন্য এড প্রদান করতে পাড়েন। এর মাদ্ধমে অতি অল্প খরচ করে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ এর আয় প্রচুর পরিমানে বাড়াতে পাড়েন।
ঘ. মেম্বারশিপ আপগ্রেড করার মাদ্ধমে আয়ঃ
Standard মেম্বার ছারাও আরও চার ধরনের মেম্বারশিপ ক্যাটাগরি আছে যেগুলো হচ্ছে……
# Golden
# Emerald Sapphire
# Plutinam Diamond
#Ultimate
শর্ত ১ : Neobux এর RR System বুঝা এক দিনে সম্ভব না।আর এত সল্প পরিসরে এখানেও আলোচনা করা সম্ভব না। তাই আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে।প্রথম দিকে আমিও RR পুরো বুজতাম না।কিন্তু আমি প্রতিদিন Forum ঘাটাঘাটি করতাম। Footer অংশে help নামে একটি ট্যাব আছে। ঐ ট্যাব গিয়ে ঘাটা ঘাটি করতাম। কোন কিছু না বুঝলে support এ কথা বলতাম।আপনিও তাই কারার চেষ্টা করবেন। দেখবেন ৩-৫ মাস পর আপনি ও এক্সপার্ট হয়ে যাবেন।কিন্তু অনেকেই মনে করে ১ দিনেই সব বুঝে যাবে।কিন্তু না বুঝে লস খায় আর দোষ হয় PTC সাইট ভাল না।
শর্ত ২ :ভুলেও ১ টাকাও ইনভেস্ট করবেন না।আমি বারবার বলতেছি আগে পুরো ব্যাপার টা বুঝার চেষ্টা করেন। Forum ঘাটাঘাটি করেন। সব কিছু বুঝতে ৪-৫ মাস সময় লাগতে পারে।কিন্তু অনেকেরি এই ৪-৫ মাস ধৈর্য নাই। ১৫-২০ দিন পরে হয় ক্লিক করা বাদ দিয়া দেয় অথবা না বুঝে ইনভেস্ট করে ধরা খায়।তাই আগে শুধু ক্লিক করে দুই একবার টাকা($) Withdraw করেন। বুঝেন তারপর ইনভেস্ট করেন বা না করে Direct Referral ইনকাম দিয়ে RR কিনে টেস্ট করেন। অথবা আমার ফরমুলা অনুসরন করুন।
শর্ত ৩ : আপনাকে প্রতিদিন অবশ্যই হলুদ Fixed advertisement গুল ক্লিক করতে হবে। দৈনিক ৪ টা করে এই ধরনের অ্যাড পাবেন।আগে এই ধরনের অ্যাড ক্লিক করে নিয়ে তারপর অন্য অ্যাড ক্লিক করবেন।তা না হলে রেফেররাল ইনকাম পাবেন না।
ফরমুলা- ১ টাকা ইনভেস্ট না করে কিভাবে ইনকাম করবেন
# 1 মাস ক্লিক করার পর আপনি 1$আয় করতে পারবেন।এই 1$ না তুলে(Withdraw না করে) 1$ দিয়ে ৫ টি Rented Referral কিনেবন।
# 5 টি RR এর কারনে 10 দিনেই আবার 1$ ইনকাম করবেন। ঐ 1$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন।
# 10 টি RR এর কা্রনে 5 দিনেই আবার 1$ ইনকাম করবেন। ঐ 1$ দিয়ে আবার ৫টি RR কিনবেন।
# এইভাবে ১মাস RR কিনতে থাকলে যখন 50 টি RR হয়ে যাবে হবে তখন RR কিনা স্টপ করবেন। ২০ দিনে 20$ হয়ে যাবে।
# এখন 20$ দিয়ে 100 RR কিনুন। এখন 20 দিন পর আবার 30$ জমা হবে আপনার অ্যাকাউন্ট এ।
# ঐ 30$ দিয়ে আবার 150 RR কিনুন। সুতরাং এখন আপনার টোটাল 300 RR আছে।( এই কিনা কাটি করতে কিন্তু ৩-৪ মাস পার হয়ে গেছে।
### এখন থেকে এই 300 RR Extend করতে মাসে 60$ লাগবে। যদি সব RR কাজ করে তবে মাসে 180$ ইনকাম করতে পারবেন।কিন্তু আসলে সব RR সব দিন কাজ করে না। যাই হোক ধরে নিলাম 200 RR প্রতিদিন কাজ করে তাহলেও আপনি মাস শেষে 120$ ইনকাম করতে পারবেন। 60$ দিয়ে 300 RR এর ভাড়া বা Extend করার খরচ। বাকি 60$ বা ৪৮০০ বা প্রায় ৫০০০ টাকা মাসে ইনকাম।
Read full post »

Tuesday 11 August 2015

আরেকটি বিশ্বকাপ আয়োজনে বাংলাদেশ

0 comments

২০১৬ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ বাংলাদেশ। জুনিয়রদের বিশ্বকাপের একাদশ আসরটি বাংলাদেশে শুরু হবে আগামী বছরের ২৩ জানুয়ারি। আইসিসির অনুমোদনের অপেক্ষায় থেকে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) তাদের কাজ গুছিয়ে রেখেছে।

এর আগে এককভাবে পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং নারীদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল বাংলাদেশ। এছাড়া ২০১১ সালের বিশ্বকাপে সহ-আয়োজক হয়েছিল বাংলাদেশ।

আরেকটি বিশ্বকাপ আয়োজনে আবারো পুরোপুরি প্রস্তুত বাংলাদেশ। ১৪ ফেব্রুয়ারি ফাইনাল ম্যাচের মধ্য দিয়ে শেষ হবে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের আসর। আর ফাইনাল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ফাইনালের জন্য রিজার্ভ ডে রাখা হয়েছে।

১৬ দলের বিশ্বকাপে মোট ম্যাচ হবে ৪৮টি। দেশের ৮টি ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো। এছাড়া টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ১৬টি প্রস্তুতি ম্যাচের সঙ্গে রয়েছে ১৩০ টি অনুশীলন সেশন। সব মিলিয়ে ৬৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশে। বাংলাদেশ দলের গ্রুপপর্বের ম্যাচগুলো হবে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার স্টেডিয়ামে।

আসন্ন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের জন্য চাহিদা অনুয়ায়ী স্টেডিয়াম এবং মাঠও প্রস্তুত রাখছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। মিরপুর ও ফতুল্লা এবং চট্টগ্রাম-কক্সবাজার-সিলেটের দুটি করে মাঠে হবে মূল টুর্নামেন্টের ম্যাচগুলো।

আসন্ন এ টুর্নামেন্টের সবচেয়ে বেশি খেলা হবে কক্সবাজারে। শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কমপ্লেক্সের এক নম্বর মাঠে হবে ৯টি ম্যাচ, ২ নম্বর মাঠে হবে আরও ৮টি ম্যাচ। মিরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে ৯টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে হবে ১০টি ম্যাচ। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে হবে ৪টি ম্যাচ, এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে হবে ৩টি ম্যাচ। সিলেট বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ৩টি, জেলা স্টেডিয়ামে ২টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।

Read full post »

Monday 10 August 2015

টাইগার টিমে ফেরার অপেক্ষায় যে ক্রিকেটার

0 comments

অপেক্ষার শেষ কবে জানা নেই। তবু স্লোগান, ‘সংগ্রাম চলছে, চলবে।’ স্লোগানটা মুখে কেউ না দিলেও মনের ভেতর নিত্য গর্জে উঠছে। সংগ্রাম নিজেকে ফিরে পাওয়ার, সংগ্রাম জাতীয় দলে ফেরার।

জাতীয় দলে কিছুদিন আগেও তাঁরা ছিলেন নিয়মিত মুখ। কখনো মাশরাফি বিন মুর্তজার সঙ্গে, কখনো রুবেল হোসেনের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন পেস বোলিংয়ে। অথচ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যখন বাংলাদেশের পেসারদের সুবর্ণ সময় চলছে, তখনই তাঁরা দর্শক! জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পর্কটা সীমিত হয়ে পড়েছে মাঝে মাঝে নেটে এসে বোলিং করার মধ্যে।

শফিউল ইসলাম, রবিউল ইসলাম ও আল আমিন হোসেন। বল হাতে প্রত্যেকেই কখনো সফল, কখনো বাংলাদেশ দলকে দিয়েছেন আলোর দিশা। আল আমিন তো এসেই দলে নিজের অপরিহার্যতা প্রমাণ করে ফেলেন। অথচ এই তিন পেসারের কে কবে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন, সেটা খুঁজতে একটু বেশিই পেছন ফিরে যেতে হচ্ছে। গত বছর অক্টোবর-নভেম্বরে হওয়া জিম্বাবুয়ে সিরিজের পর জাতীয় দলের হয়ে আর কোনো ম্যাচ খেলা হয়নি আল আমিন ও শফিউলের। রবিউল তো ওই বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বরে হওয়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের পর থেকেই দলের বাইরে।

দলে ফেরার লড়াইটা অবশ্য একসঙ্গেই চালাচ্ছেন তিন পেসার। কোচ সরওয়ার ইমরানের তত্ত্বাবধানে মিরপুরের একাডেমি মাঠে প্লেয়ার্স অব ন্যাশনাল ইন্টারেস্ট গ্রুপ ‘পনি’র অধীনে শুভাগত হোম চৌধুরী, আরাফাত সানি ও মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গে চলছে তাঁদেরও ফিটনেস এবং দক্ষতার অনুশীলন। একেকজনের ক্ষেত্রে কোচের কাজ একেক রকম। রবিউলের বোলিং অ্যাকশনে যেমন সামান্য পরিবর্তন এনেছেন ইমরান। আল আমিনের মূল চেষ্টা বলের গতি ঘণ্টায় ১৩০-১৩৫ থেকে ১৩৫-১৪০ কিমিতে নিয়ে যাওয়া। লাইন-লেংথ ঠিক রাখার সঙ্গে শফিউল চাইছেন দুই দিকেই সুইংটা আরও নিখুঁত করতে।

দূর থেকে দেখা জাতীয় দলের সাফল্য শফিউল, রবিউল, আল আমিনদের মনেও আনন্দের ঢেউ তোলে। বিশেষ করে পেসাররা যে এখন ঘরের মাঠেও প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের বিষদাঁতে বিঁধতে পারছেন, সেটি দেখে তাঁরা বেশি খুশি। এসেই হইচই ফেলে দেওয়া তরুণ বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমানকে নিয়ে তো রীতিমতো উচ্ছ্বসিত তাঁর সাতক্ষীরার অগ্রজ রবিউল, ‘মুস্তাফিজের কাটারে টার্ন, বাউন্স, গতি তিনটিই আছে। এটাই ব্যাটসম্যানদের বিভ্রান্ত করে দেয়। দুই-তিন দিন আগেও ওর সঙ্গে কথা হচ্ছিল। বলেছি, ‘যত প্র্যাকটিস করবি ততই এই জিনিসগুলো আরও ভালো হবে।

এই উচ্ছ্বাস অবশ্য বেশিক্ষণ থাকে না। জাতীয় দলের সাফল্যস্রোতে নিজেকে আবিষ্কার করতে না পেরে হতাশায় ছেয়ে যায় মন। ‘একবার জাতীয় দলে খেলে ফেলার পর দলের বাইরে থাকা কখনোই আনন্দদায়ক নয়। সব সময়ই এটা মিস করি’—মুঠোফোনে বলছিলেন রবিউল।

শফিউলের আক্ষেপ, এমন সুসময়ে দলের অংশ হয়ে থাকতে না-পারা, ‘জাতীয় দলের আবহটা আমি খুবই মিস করছি। মনে হয় দলে থাকলে তো এসব সাফল্যে আমারও অবদান থাকত।’ আল আমিনের অনুভূতিটা একটু ভিন্ন, ‘বাংলাদেশের জয়ের অংশ হতে পারলে সব সময়ই ভালো লাগে। তারপরও দল যে সাফল্য পাচ্ছে তাতেই আমি খুশি।’ তবে সমস্যা একটা তাঁরও আছে, ‘দলের বাইরে থাকলে দর্শক, ভক্ত বা পরিবারের লোকেরাও অনেক সময় অনেক কথা বলে। তখন খারাপ লাগে।

চোয়ালবদ্ধ প্রতিজ্ঞায় দলে ফেরার লড়াই চালিয়ে গেলেও কাজটা কত কঠিন, তা ভালোই জানেন রবিউল, শফিউল, আল আমিনরা। জাতীয় দল ও জাতীয় দলের বাইরে মিলে নির্বাচকদের হাতে এখন ৮-১০ জন পেসার। দলে জায়গা করে নেওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতাটাও তাই তীব্র। তবে নিজেদের মধ্যে এই লড়াইটা সবার চোখেই ইতিবাচক। রবিউলের ভাষায়, ‘দলে ফিরতে হলে এখন কষ্ট করে ফিরতে হবে। এতে আমরা মানসিকভাবে আরও শক্ত হব। শফিউল বলছিলেন, ‘এটা সবার জন্যই চ্যালেঞ্জ। সবাই এখন জান দিয়ে খেলার চেষ্টা করবে। সেটা দলের জন্যও ভালো।

বাস্তবতা মেনে নিয়ে আল আমিনও আছেন সুযোগের অপেক্ষায়, কখন সুযোগ আসবে কেউ জানে না। আমার কাজ হলো নিজেকে প্রস্তুত রাখা। আজ ডাকলে যেন কালই খেলতে নামতে পারি।

বাংলাদেশ দলের সাম্প্রতিক সাফল্যেরই উপজাত ঘরের ভেতরের এই প্রতিদ্বন্দ্বিতা। মাঠে যেমন বাড়ছে সাফল্যক্ষুধা, মাঠের বাইরেও বাড়ছে জয়ের মঞ্চে ওঠার তাড়না।

Read full post »

Sunday 9 August 2015

‘অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গেও ভালো সিরিজ হবে বললেন মুশফিক

0 comments

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের আপাতত বিশ্রামের সময়। এ সুযোগে ক্রিকেটাররা সেরে নিচ্ছেন ব্যক্তিগত কাজ। টেস্ট অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম যেমন গতকাল পণ্যদূত হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হলেন একটি অনলাইন কেনাকাটার সাইটের সঙ্গে। এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানেও মুশফিকের মুখে অবধারিতভাবেই থাকল ক্রিকেট
টেস্টের এক নম্বর দল দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে টেস্ট সিরিজটা সেভাবে খেলতেই দিল না বৃষ্টি। সামনে অস্ট্রেলিয়া আসছে। দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে তুলনা করলে অস্ট্রেলিয়াকে কেমন শক্তিশালী মনে করেন?
মুশফিক: বাংলাদেশ দল খুবই ভালো করছে। দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়া দুই রকম প্রতিপক্ষ। অস্ট্রেলিয়া যতই খারাপ করুক, তারা যেকোনো কন্ডিশনে মানিয়ে নিতে পারে। এ জন্যই তারা র‍্যাঙ্কিংয়ের এক-দুই নম্বরে থাকে সব সময়। আমাদের জন্য খুবই কঠিন হবে। কিন্তু বাংলাদেশ দল ধারাবাহিকভাবে ভালো খেলছে। সেটা যদি বজায় থাকে, তাহলে অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গেও খুবই ভালো একটি সিরিজ হবে।
দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে সিরিজ শেষের বিরতিতে কি দলের ধারাবাহিকতায় ছেদ পড়বে?
মুশফিক: বিরতি তো দুই মাসের নয়। ১৫ দিনের মতো বিরতি। তারপর ফিটনেস ও স্কিল ক্যাম্প আছে। শেষ আট মাস যা করেছি, তা ধরে রাখতে পারব। আর এখানে পরিবারের অনেক ত্যাগ আছে। অনেকে ঠিকমতো ঈদও করতে পারিনি। চেষ্টা করব পরিবারের সঙ্গে একটু সময় কাটাতে। আমার ইচ্ছে আছে বগুড়া যাওয়ার। ঈদে বগুড়া যেতে পারিনি। আশা আছে চাঙা হয়ে পরবর্তী যে চ্যালেঞ্জ আছে, তাতে ভালো করব। 

ক্রিকেট খেলার পাশাপাশি আপনি লেখাপড়াও চালিয়ে গেছেন। মাস্টার্স পাস করেছেন। তরুণ ক্রিকেটারদের অনেকে ভালো ক্রিকেটার হলেও লেখাপড়ায় তাঁদের তেমন উৎসাহী দেখা যায় না। তরুণদের জন্য কী বলবেন?

মুশফিক: এটা আসলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শুধু খেলা না, যেকোনো জায়গায় শিক্ষাটা কাজে লাগে। এটি সিদ্ধান্ত নিতেও সাহায্য করে। মাথা ঠান্ডা রাখতে, পরিকল্পনা করতে সাহায্য করে। আমার ক্ষেত্রেও এমন হয়েছে। এখানে আমার বাবা-মায়ের অনেক অবদান। খেলোয়াড়ি জীবন অল্প কিছুদিন থাকবে, কিন্তু পড়াশোনাটা আমার পরিচিতি। মরার আগে পর্যন্ত মানুষ এগুলো মনে রাখবে। আমার সঙ্গে তরুণ খেলোয়াড়দের কথা হলে আমি তাদের বলি, পড়াশোনাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের যেসব তরুণ খেলোয়াড় আছে—বিজয় (এনামুল হক), সাব্বির (সাব্বির রহমান) ওরাও আস্তে আস্তে এটা বুঝছে। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ওদের কথাও হয়েছে।

২০০৬ সালে অস্ট্রেলিয়ার যে দলটি এসেছিল, বর্তমান দলের মাইকেল ক্লার্কই সেটির একমাত্র সদস্য। শক্তির বিচারে এখনকার অস্ট্রেলিয়া দলের সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনা কীভাবে করবেন?

মুশফিক: অস্ট্রেলিয়ার যে দল আসবে, তারা অবশ্যই মেধাবী। এখন ভালো খেলুক, খারাপ খেলুক অস্ট্রেলিয়া সব সময়ই ভালো দল। শেষ চারটি সিরিজ আমরা যেভাবে খেলেছি, সে কাজগুলোই আমাদের আবার করতে হবে। নবীন ও সিনিয়র খেলোয়াড়দের মধ্যে ভালো সমন্বয় চলছে, যেটার ফল আপনারা দেখতে পাচ্ছেন। এই ধারাবাহিকতাটা বজায় রাখতে হবে। যেখানে শেষ করেছি, সেখান থেকে যেন শুরু করতে পারি।

শেষ আট মাসে বড় কয়েকটি দলের বিপক্ষে সিরিজ জিতলেন। কোনটাকে এগিয়ে রাখবেন?

মুশফিক: কোনো সিরিজকেই খাটো করে দেখার নেই। পাকিস্তানের সঙ্গে আমরা যা করেছি অবিশ্বাস্য। অনেকে বলেছেন পাকিস্তান তরুণ একটা দল পাঠিয়েছে। তারপর ভারতের পূর্ণ শক্তির দলের সঙ্গে ভালো করেছি। আমাদের ভালো খেলায় দর্শক ও সংবাদমাধ্যমের অবদান আছে। তাদের প্রত্যাশা আমাদের ভালোটা বের করে আনছে। দর্শকদের ধন্যবাদ। দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে সিরিজটা আমাদের জন্য ছিল শিক্ষণীয়। তিনটি ম্যাচ হেরে যেভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি, সেটা খুবই ভালো ফল, এটা ভবিষ্যতে আমাদের সাহায্য করবে। 

Read full post »

বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম এর নতুন অধিনায়ক হতে চান যে টাইগার ক্রিকেটার

0 comments


বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেটে টিমের দায়িত্বটা মুলত মাশরাফি বিন মতুর্জার হাতে। মাশরাফি বিন মতুর্জা শারিরীক কারণে টেস্ট খেলতে পারছেন না। মুশফিক টেস্টে অধিনায়ক রয়েছেন। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড টেস্টের জন্য নতুন অধিনায়ককে খুঁজছে। তখন এক টাইগার তারকা জানিয়ে দিলেন তিনি দেশের দায়িত্ব নিতে রাজি চান।

ঘরোয়া ক্রিকেটে অধিনায়ক হিসাবে সাফল্য পেয়েছেন তিনি। প্রিমিয়ার লীগে গত ৪ মৌসুমের ৩টিতেই তার নেতৃত্বাধীন দল হয়েছে চ্যাম্পিয়ন। একসময় জাতীয় দলের সহ-অধিনায়ক ছিলেন। এই ক্রিকেটার আর কেউ নন। তিনি হলেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। বাংলাদেশের ক্রিকেট টিমের অধিনায়ক হতে চান তিনি। রিয়াদ জানান, বোর্ড থেকে তাকে দায়িত্ব তিনি সার্বিক উন্নতির জন্য কাজ করবেন।

রিয়াদ জানান, আমি স্বপ্ন দেখি যে আমি জাতীয় দলের ক্যাপ্টেনসি করবো। পরে তিনি বলেন, ঘরোয়া ক্রিকেটে তিন-চার বছর ধরে নিয়মিত ক্যাপ্টেনসি করছি এবং আলহামদুলিল্লাহ রেজাল্টও ভাল হচ্ছে।

ক্যাপ্টেনসিটা তিনি উপভোগ করেন বলেও জানান। রিয়াদ শংকোচহীন কন্ঠে বলেন, এ দায়িত্ব পেলে আমার ভালো লাগবে। আমাকে ভালো খেলতে আরো অনুপ্রেরণা দিবে।

Read full post »

Saturday 8 August 2015

নিরাপত্তা–শঙ্কায় পাকিস্তানে যেতে নারাজ বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল

0 comments


লিমনঃ


পাকিস্তানের নিরাপত্তা পরিস্থিতি দেখতে পরিদর্শক দল পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। সবকিছু ঠিক থাকলে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দল যাবে পাকিস্তান সফরে। কিন্তু এই সফরে যেতে খুব একটা আগ্রহী নন নারী ক্রিকেটাররা। নিরাপত্তা শঙ্কার কারণেই বিষয়টি বিসিবিকে আরেকবার ভেবে দেখার অনুরোধ করেছেন অনেকে।
বাংলাদেশের মূল জাতীয় দলেরই পাকিস্তানে যাওয়ার কথা ছিল। এ নিয়ে কম শোরগোল হয়নি। উচ্চ আদালত পর্যন্ত হস্তক্ষেপ করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত সাকিব-মুশফিকরা ওই সফর না-করায় দুই দেশের ক্রিকেট বোর্ডের সম্পর্কে আঁচ পড়েছিল। গত এপ্রিল-মে মাসে পাকিস্তানের বাংলাদেশ সফর নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। পাকিস্তানের এটি ‘হোম সিরিজ’ হওয়ার কথা—এই দাবিতে মোটা অঙ্কের টাকাও নিয়েছিল পিসিবি।
ওই সফরেই খেলা দেখতে এসে পিসিবি প্রধান শাহরিয়ার খান জানান, বাংলাদেশ রাজি হয়েছে পাকিস্তানে দল পাঠাতে। তবে আপাতত মহিলা ক্রিকেট দলই যাবে পাকিস্তানে। বিসিবিও নারী ক্রিকেট দলকে পাঠানোর ব্যাপারে মোটামুটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে বোর্ড সূত্রে। অবশ্য পরিস্থিতির ওপরও চোখ রাখা হচ্ছে।
ছয় বছর পর জিম্বাবুয়ে দল পাকিস্তানে খেলে গেছে। কিন্তু ওই সফরটিও নির্বিঘ্ন হয়নি। ওয়ানডে সিরিজ চলাকালে স্টেডিয়ামের অদূরে বোমা বিস্ফোরণে একজন নিহত হন। এর কিছুদিন আগে পাকিস্তানে মারা যান বিদেশি কূটনীতিকও। সন্ত্রাসী হামলার নিত্যকার ঘটনার মধ্যেই ওয়াসিম আকরামের গাড়িতে গুলি করার খবর আসে। এসব নিয়েই উদ্বিগ্ন নারী ক্রিকেটাররা।
আকরামের গাড়িতে গুলির ঘটনাটি সন্ত্রাসীরা ঘটায়নি বলে জানা গেছে। কিন্তু তাতেও তাঁরা নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না। নারী ক্রিকেটাররা বলেছেন, খেলাটা তাঁদের রু​টি-রুজি। বিসিবি বললে পাকিস্তান সফরে যেতেই হবে। তবে তাঁরা আশাবাদী, ক্রিকেটারদের ক্ষতি হয় এমন কোনো সিদ্ধান্ত বিসিবি নেবে না। জীবনের চেয়ে বড় কিছু তো আর নেই। তবে সফরটি চূড়ান্ত হলে কোনো কোনো ক্রিকেটার নাম প্রত্যাহারও করে নিতে পারেন।
আগামী অক্টোবরে এই সফর হওয়ার কথা।

Read full post »

নতুন করে আবার আচ্ছে বিপিএল

0 comments

হুমায়ুন কাবিরঃ 


দুই বছর বিরতির পর এই বছর থেকে আবারো মাঠে গড়াবে বহুল আলোচিত ও জনপ্রিয় ঘরোয়া টি২০ ক্রিকেট আসর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিফ- বিপিএল। ২০১৫ সালের আয়োজনটি হবে বিপিএলের ৩য় আসর।

আসন্ন নভেম্বর অথবা ডিসেম্বর মাসে বসবে এবারের বিপিএলের আসর। তবে নতুন করে শুরু করার আগে কিছুটা সমালোচিত বিপিএলকে ঢেলে সাজাচ্ছেন আয়োজকেরা। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ও বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সিদ্ধান্তে সম্ভাব্য পরিবর্তনগুলো অনেকটাই পাল্টে দিবে নতুন বিপিএলের চেহারা।

সবচেয়ে বড় পরিবর্তনটা আসছে দলগুলোতে। আগের কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজিই বহাল থাকছে না এবার, পাল্টে যাচ্ছে নামও! ফ্র্যাঞ্চাইজি নির্ধারণের পর আগামী মাসেই ঘোষণা করা হবে নতুন দলগুলোর নাম। তবে পুরনো অনেক মালিকই আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বিপিএলে দল রাখায়, সেক্ষেত্রে খেলোয়াড়-কোচদের বিশাল অঙ্কের বকেয়া সব টাকা পরিশোধ করতে হবে তাদের।

নতুন ফ্র্যাঞ্চাইজি গঠনের খবরে ভালোই সাড়া পড়েছে ক্রিকেট পাড়ায়। বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো ইতিমধ্যে নড়েচড়ে বসেছে, অনেকে যোগাযোগ চালিয়ে যাচ্ছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সাথে। তবে ফ্র্যাঞ্চাইজি গঠনে এবার বেশ কঠোর বিসিবি। খেলোয়াড়দের টাকা পরিশোধ না করার কলঙ্ক মোচন করতে দক্ষ ও উপযুক্ত ফ্র্যাঞ্চাইজিই খুঁজছেন আয়োজকেরা।

তবে আইপিএলের মতো টাকা খেলা এবার খুব একটা দেখা যাচ্ছে না। প্রতিটি দল সর্বোচ্চ ৮ কোটি টাকা খরচ করতে পারবে। যদিও এই বাজেটে ভালো মানের কতজন খেলোয়াড় দলে ভেড়ানো যাবে আর আদৌ তা সম্ভব কিনা এ নিয়ে আছে সন্দেহ।

এর আগের দুটি আসরে সবকিছু সামলানোর দায়িত্ব ছিল গেম অন স্পোর্টস। ফিক্সিংসহ বেশ কিছু বিতর্কে জড়িয়েছে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টটির নাম। সবকিছু পরিষ্কার রাখতে এবার তাদের দায়িত্বটি পালন করবে স্বয়ং বিসিবি। ‘হাতছাড়া’ থাকছে কেবল একটি বিষয়ই- টিভি সম্প্রচার। বরাবরের মতো এবারও চ্যানেল নাইন দেখাবে বিপিএলের সবগুলো খেলা।

এদিকে ভেন্যু হিসেবে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনার পাশাপাশি এবার দেখা যেতে পারে সবুজে ঘেরা সিলেটকেও! সফল একটি টি২০ বিশ্বকাপ আয়োজনের পর পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকা স্টেডিয়ামটি প্রাণ ফিরে পেতে পারে বিপিএলে নিজস্ব দলের হোম ভেন্যু হয়েই।

Read full post »
 

Copyright © 2012 বাংলাদেশ ক্রিকেট Design by Free CSS Templates | Blogger Theme by BTDesigner Published..Blogger Templates| Powered by Blogger